বিসিএসসহ যেকোন প্রতিযোগিতামূলক চাকরির পরীক্ষার জন্য বাংলা অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ । বাংলায় ভাল করার মানেই হচ্ছে আপনি পরীক্ষায় ভালো করবেন।
পর্তুগিজ ভাষা থেকে
আরবি ভাষা থেকে
দেশী ভাষা থেকে
ওলন্দাজ ভাষা থেকে
প্রশ্নঃ "আনারস" এবং "চাবি" শব্দ দুটি বাংলা ভাষা গ্রহণ করেছে---
বর্ণনাঃ
পর্তুগিজ ভাষা থেকে আগত শব্দঃ পাদ্রী, বালতি, আনারস, চাবি, আলপিন, পাউরুটি, গির্জা, গুদাম, আলমারি।পর্তুগীজ শব্দ মনে রাখার একটি কৌশল :
গীর্জার পাদ্রী চাবি দিয়ে গুদামের আলমারি খুলে তাতে পাউরুটি আনারস পেঁপে পেয়ারা আলপিন ও আলকাতরা রাখলেন।
মূমুর্ষু
মুমূর্ষু
মূমুর্ষ
মুমূর্ষ
প্রশ্নঃ শুদ্ধ বানান কোনটি ?
বর্ণনাঃ
মুমূর্ষু বানানটি শুদ্ধ। তেমনি আরও কয়েকটি শুদ্ধ বানান হলো-সমীচীন, মুহুর্মুহু, নিশীথিনী, পিপীলিকা ইত্যাদি।
বানানটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে রাখুন যে বানানটিতে শুধু মাঝের বর্ণটিতে ঊ- ূ কার আছে। শবপোড়া
মড়াদাহ
শবদাহ
শবমড়া
প্রশ্নঃ গুরুচণ্ডালী দোষমুক্ত কোনটি?
বর্ণনাঃ
'শবদাহ' গুরুচণ্ডালী দোষমুক্ত। সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণকে গুরুচণ্ডালী দোষ বলে। এখানে 'শব' ও ' দাহ' শব্দ দুটি সাধু ভাষা। তাই শবদাহ শব্দটি গুরুচণ্ডালী দোষমুক্ত,বাকি শব্দগুলো গুরুচন্ডালী দোষ যুক্ত ।
জসীমউদ্দীন
নজরুল ইসলাম
মুনীর চৌধুরী
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
প্রশ্নঃ 'কবর' নাটকটির লেখক----
বর্ণনাঃ
কবর নাটকটি লিখেছেন মুনীর চৌধুরী।নাটকটি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষিতে রচিত। তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকাকালীন ১৯৫৩ সালে প্রাবন্ধিক ও সাংবাদিক রণেশ দাশগুপ্তের অনুরোধে লেখেন নাটকটি কারাগারে বসে নাটকটি রচনা করেন। মুর্দা ফকির অন্যতম চরিত্র।
উল্লেখ্য যে, কবর কবিতা রচনা করেছেন পল্লীকবি জসিমউদ্দীন ।
কারো পৌষ মাস, কারো সর্বনাশ
চাল না চুলো, ঢেঁকী না কুলো
সাপও মরে, লাঠিও না ভাঙ্গে
বোঝার উপর, শাকের আঁটি
দুর্বলবশত অনাথিনী বসে পড়ল
দুর্বলতাবশতঃ অনাথিনী বসে পড়ল
দুর্বলতাবশত অনাথা বসে পড়ল
দুর্বলবশত অনাথা বসে পড়ল
বিভক্তি
ধাতু
প্রত্যয়
কৃৎ
রত্না + কর
রত্ন + কর
রত্না + আকার
রত্ন + আকর
প্রশ্নঃ 'রত্নাকর' শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ ----
বর্ণনাঃ অ/আ কারের সাথে অ/আ কার যোগ হলে আ কার হয়। যেমনঃ- রত্ন+ আকর = রত্নাকর, বিদ্যা+আলয় = বিদ্যালয় ইত্যাদি।
পাকা পাকা আম
ছি ছি কি করছ
নরম নরম হাত
উড়ু উড়ু মন
যত গর্জে তত বৃষ্টি হয় না
অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট
নাচতে না জানলে উঠোন ভাঙ্গা
যেখানে বাঘের ভয় সেখানে বিপদ হয়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বিষ্ণু দে
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
বুদ্ধদেব বসু
প্রশ্নঃ বাংলায় টিএস এলিয়টের কবিতার প্রথম অনুবাদক-----
বর্ণনাঃ প্রথম বাংলায় টিএস ইলিয়টের কবিতা অনুবাদ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। টি এস এলিয়ট-এর The Journey of the Magi কবিতার অনুবাদ করা হয়েছিলো। রবীন্দ্রনাথ তার "পুনশ্চ" কাব্যে "তীর্থযাত্রী" কবিতা নামে এটি সংকলন করেছিলেন।
অগ্রপথিক
বিদ্রোহী
প্রলয়োল্লাস
ধূমকেতু
প্রশ্নঃ 'অগ্নিবীণা' কাব্যগ্রন্থে সংকলিত প্রথম কবিতা----
বর্ণনাঃ
অগ্নিবীণা বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের অন্যতম জনপ্রিয় বাঙালি কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থ। এটি ১৩২৯ বঙ্গাব্দের কার্তিক মাসে (অক্টোবর, ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দ) প্রকাশিত হয়। এই গ্রন্থে মোট বারোটি কবিতা আছে। কবিতাগুলি হচ্ছে - ‘প্রলয়োল্লাস (কবিতা)’, ‘বিদ্রোহী’, ‘রক্তাম্বর-ধারিণী মা’, ‘আগমণী’, ‘ধূমকেতু’, কামাল পাশা’, ‘আনোয়ার ‘রণভেরী’, ‘শাত-ইল-আরব’, খেয়াপারের তরণী’, কোরবানী’ ও মোহররম’। এছাড়া গ্রন্থটির সর্বাগ্রে বিপ্লবী বারীন্দ্রকুমার ঘোষ-কে উৎসর্গ করে লেখা একটি উৎসর্গ কবিতাও আছে। ‘অগ্নি-বীণা’ প্রচ্ছদপটের পরিকল্পনা ছিল অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং এঁকেছিলেন তরুণ চিত্রশিল্পী বীরেশ্বর সেন। বইটির তৎকালীন মূল্য ছিল ৩ টাকা। ৭ নং প্রতাপ চ্যাটার্জি লেন থেকে গ্রন্থকার কর্তৃক গ্রন্থটি মুদ্রিত ও প্রকাশিত হয়। প্রাপ্তিস্থান হিসেবে গ্রন্থে লেখা ছিল: 'আর্য পাবলিশিং হাউস, কলেজ স্ট্রিট, মার্কেট (দোতলায়)'। গ্রন্থটি ছাপা হয় মেটকাফ প্রেস, ৭৯ নং বলরাম দে স্ট্রিট, কলিকাতা থেকে। দাম এক টাকা। গ্রন্থটির উৎসর্গ হচ্ছে- “বাঙলার অগ্নিযুগের আদি পুরোহিত সাগ্নিক বীর শ্রীবারীন্দ্রকুমার ঘোষ শ্রীশ্রীচরণারবিন্দেষু”। নিচে লেখা আছে “তোমার অগ্নি-পূজারী -হে- মহিমাম্বিত শিষ্য-কাজী নজরুল ইসলাম”। অরবিন্দ ঘোষের ভ্রাতা বারীন্দ্রকুমার ঘোষ বাংলা তথা ভারতের বিপ্লববাদী আন্দোলনের অন্যতম নায়ক ছিলেন। বিপ্লবে বিশ্বাসী নজরুল তাই নিজেকে বারীন্দ্রকুমারের ‘-হে-মহিমান্বিত শিষ্য’ বলে উল্লেখ করে তাকেই তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ উৎসর্গ করেছিলেন।
কবিতার নাম
গল্প সংকলনের নাম
উপন্যাসের নাম
কাব্য সংকলনের নাম
তিনিই সমাজের মাথা
মাথা খাটিয়ে কাজ করবে
লজ্জায় আমার মাথা কাটা গেল
মাথা নেই তার মাথা ব্যথা
নিখুঁত
আনমনা
অবহেলা
নিমরাজী
প্রশ্নঃ কোন শব্দে বিদেশী উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে ?
বর্ণনাঃ বিদেশি উপসর্গ মোট ২০ টি আরবি উপসর্গ ---> কিরে (লা)লু এই (গর)মে (বাজে) (আম) (খাস) ? . ইংরেজি উপসর্গ ---> (হেড) (সাব) বাড়িতে (হাফ) এবং স্কুলে (ফুল) হাতা শার্ট পরেন। . হিন্দি উপসর্গ ---> (হর) (হরেক) . ফারসি উপসর্গ ---> (নিম) বাবু (বে)আদব (বদ)মাশ (না)লায়েক (কম) (ব)খত (ফি)রোজকে (কার)চুপি করে (দর)বার থেকে (বর)খাস্ত করে দেন ।
শামসুর রাহমান
আলতাফ মাহমুদ
হাসান হাফিজুর রহমান
আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরী
চাঁদ
সূর্য
নক্ষত্র
গগন
কেশব চন্দ্র সেন
গিরিশচন্দ্র সেন
মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী
মওলানা আকরাম খাঁ
পাকা আম
কপটচারী
কপটহীন ব্যক্তি
ভণ্ডসাধু
প্রশ্নঃ 'বর্ণচোরা' বাগধারাটির অর্থ হলোঃ
বর্ণনাঃ
বাগধারা শব্দের আভিধানিক অর্থ কথার বচন ভঙ্গি বা ভাব বা কথার ঢং। বাক্য বা বাক্যাংশের বিশেষ প্রকাশভঙ্গিকে বলা হয় বাগধারা। বিশেষ প্রসঙ্গে শব্দের বিশিষ্টার্থক প্রয়োগের ফলে বাংলায় বহু বাগধারা তৈরী হয়েছে। এ ধরনের প্রয়োগের পদগুচ্ছ বা বাক্যাংশ আভিধানিক অর্থ ছাপিয়ে বিশেষ অর্থের দ্যোতক হয়ে ওঠে। যে পদগুচ্ছ বা বাক্যাংশ বিশিষ্টার্থক প্রয়োগের ফলে আভিধানিক অর্থের বাইরে আলাদা অর্থ প্রকাশ করে, তাকে বলা হয় বাগধারা। বাগধারা ভাষাকে সংক্ষিপ্ত করে, ভাবের ইঙ্গিতময় প্রকাশ ঘটিয়ে বক্তব্যকে রসমধুর করে উপস্থাপন করে। এদিক থেকে বাগধারা বাংলা সাহিত্যের বিশেষ সম্পদ। বাগধারা গঠনে বিভিন্ন শব্দের ব্যবহারকে শব্দের রীতিসিদ্ধ প্রয়োগও বলা হয়। একে বাগবিধিও বলা হয়ে থাকে।
বর্ণচোরা = কপটচারী
বর্ণচোরা আম = কপট ব্যক্তি
রূপসী বাংলা
বনলতা সেন
ছাড়পত্র
সারাদুপুর
প্রশ্নঃ জীবনানন্দ দাশের একটি বিখ্যাত কবিতার নামঃ
বর্ণনাঃ
জীবনানন্দ দাস-রুপসী বাংলার কবি নামে পরিচিত।এছাড়া তিমির হননের কবি,নির্জনতার কবি নামে পরিচিত।
জীবনানন্দ দাশ রচিত কাব্য গ্রন্থ গুলো হলোঃ
"ঝরাপালক" (১৯২৭), "ধূসর পান্ডুলিপি (১৯৩৬), "বনলতা সেন" (১৯৪২), "মহাপৃথিবী"(১৯৪৪), "সাতটি তারার তিমির"(১৯৪৮), "রূপসী বাংলা"(১৯৫৭), "বেলা অবেলা কালবেলা"(১৯৬১);
অধিকার অর্থে
বশ অর্থে
অভ্যাস অর্থে
নিপুণতা
কাজী নজরুল ইসলাম
জীবনানন্দ দাশ
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
বুদ্ধদেব বসু
প্রশ্নঃ কখনও উপন্যাস লেখেননিঃ
বর্ণনাঃ
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত কখনও কোনো উপন্যাস না লিখেও বাংলা সাহিত্যে একজন বিখ্যাত ব্যক্তি।তিনি পঞ্চপান্ডবের মধ্য একজন।তার সাথে অন্যদের পার্থক্য হল, তিনি ক্লাসিক ভাষারীতির সঙ্গে পাশ্চাত্য কাব্যরীতির সংমিশ্রণে কবিতার বৈশিষ্ট্য এনে দিয়েছিল।তিনি মুলত কাব্য রচনায় ও তার এৈমাসিক পএিকা 'পরিচয়' এর জন্য অমর হয়ে আছেন।আধুনিক বাংলা সাহিত্যচর্চায় পএিকাটির ভূমিকা অনেক
ভাঁড়ু দত্ত
চাঁদ সওদাগর
ঈশ্বরী পাটনী
নলকুবের
প্রশ্নঃ 'আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে' এ প্রার্থনাটি করেছেঃ
বর্ণনাঃ
ভারতচন্দ্র রায় গুণাকরের অন্নদামঙ্গলের অন্তর্গত। দেবী পাঠনীকে বলে, আমাকে খেয়া পার করে দাও। পাঠনী রাজি হয়ে দেবীকে তার নৌকায় তুলে নেয়। কিন্তু ঈশ্বরী পাঠনী দেবিকে চিনতে পারে না। যখন দেখে দেবী যেখানে পা রেখেছেন সেখানটা স্বর্ণ হয়ে যাচ্ছে তখন পাঠনী বুঝতে পারে তিনি সাধারণ কোনো নারী নয়, মহাদেবি। যখন চিনতে পারে তখন দেবি তাকে বলে তুমি আমার কাছে কি চাও। তখন পাঠনী তার ছেলে মেয়ের জন্য ঐ প্রার্থনা করে।
তীরে পৌঁছার ঝাক্কি
সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি
মুমূর্ষু অবস্থা
আসন্ন বিপদ
কর্তৃবাচ্য
কর্মবাচ্য
ভাব ভাচ্য
ক্রিয়া বাচ্য
প্রশ্নঃ 'কোথায় থাকা হয়' এটি কোন বাচ্যের উদাহরণ?
বর্ণনাঃ ভাববাচ্য : বাক্যে ক্রিয়ার অর্থই বিশেষভাবে প্রকাশিত হলে তাকে ভাববাচ্য বলে। এ ধরনের বাক্যে কর্ম থাকে না এবং কর্তাও প্রধান হয় না। কাউকে কোন কিছু সরাসরি না বলে ঘুরিয়ে বলতে গেলে ভাববাচ্যে বলা যায়। এ ধরনের বাক্যে কর্তায়- ষষ্ঠী, দ্বিতীয়া বা তৃতীয়া বিভক্তি হয়। নামপুরুষের ক্রিয়াপদ [ক্রিয়াপদ] হয়। মাঝে মাঝে মূল ক্রিয়াপদের সঙ্গে সহযোগী ক্রিয়াপদও যুক্ত হয়। কখনো কখনো কর্তা উহ্য থাকে, অর্থাৎ কর্তা অনুল্লেখিত থাকে। যেমন- আমার খাওয়া হল না। (নামপুরুষের ক্রিয়াপদ) তোমার যাওয়া হবে না। (নামপুরুষের ক্রিয়াপদ) এ পথে চলা যায় না। (সহযোগী ক্রিয়াপদ যুক্ত) কোথা থেকে আসা হচ্ছে। (সহযোগী ক্রিয়াপদ যুক্ত) এ ব্যাপারে আমাকে দায়ী করা চলে না। (কর্তা ‘তুমি’ উহ্য) এ রাস্তা আমার চেনা নেই।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন ব্যাখ্যা পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ